সিক্রেটস অব জায়োনিজম Full PDF : লেখক হেনরি ফোর্ড | Secrets of Jainism Bangla Anubad PDF

  • বই : সিক্রেটস অব জায়োনিজম পিডিএফ ডাউনলোড
  • লেখক : হেনরি ফোর্ড এর বাংলা অনুবাদ বই PDF 
  • অনুবাদক : ফুয়াদ আল আজাদ
  • ক্যাটাগরি : ডিটেকটিভ, সিক্রেট এজেন্সি 
  • মুদ্রিত মূল্য : ৪০০৳
  • ফাইল টাইপ : পিডিএফ ডাউনলোড
  • ফাইল সাইজ : ৫ এমবি 

আমাদের চারপাশে চলছে হরেক রকমের কর্মকান্ড। এর কিছু সাধারণ আর কিছু কর্মকাণ্ড আমাদের ভাবতে উৎসাহিত করে।

মাইক্রোসফট এর সাবেক এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমাকে প্রায়ই বলতেন, যদি কখনও দেখতে পাও সাগরের জলে কোন কারণ ছাড়াই দুটি বড় মাছ লড়াই করছে তাহলেও ধরে নিও সেখানে ই-য়া/হু-দি চক্রান্ত আছে। 

বর্তমান ই-য়া/হু-দি-দে-র অধিকাংশই সিথিয়ান/খাজার ই-য়া/হু-দি এবং এরাই ইয়াজুজ ও মাজুজ এর অংশ বিশেষ (আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা ভালো জানেন)। পৃথিবীর সবকিছুই (আকাশ, জল এবং স্থল) তাদের নিয়ন্ত্রণে এবং তাদের রয়েছে একচ্ছত্র ক্ষমতা। তারা তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী পৃথিবীর সকল কিছু নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যেখানে তারা সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করতে আগ্রহী হয় না (সামরিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ এলাকা) সেখানে তারা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে এজেন্ট ব্যবহার করে। এবং এই এজেন্টদের আধুনিক পরিচয় হচ্ছে সেক্যুলার, তবে সেক্যুলার ছাড়াও তাদের অনেক এজেন্ট আছে যারা ছদ্মবেশী।

কিন্তু এই একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা কি একদিনেই হয়েছে? নাকি পরিকল্পনা অনুযায়ী ধীরে ধীরে হয়েছে? অবচেতন কিংবা সচেতন মনে জানতে ইচ্ছে করে না..!! এগুলো জানতে হলে তাদের ভিতর ও বাহির জানতে হবে। 

আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক হেনরি ফোর্ড। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে তিনি তো চক্ষু চড়কগাছ! এ কী! ইহুদিদের জায়োনিষ্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে!

ফোর্ড ১৯২০ সালে শুরু করলেন নিজের পত্রিকা 'দ্য ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট'। সেখানে ৯১ পর্বের কলামে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরলেন ইহুদি জাল ও নেটওয়ার্ক। বিশ্বব্যাপী তুমুল হইচই শুরু হলো। জায়োনিষ্ট মুখোশ উন্মোচিত হলে আমেরিকান ব্যবসায়ীর কলমে। ইতোমধ্যে ফোর্ড-এর কলামগুলো নিয়ে চার খণ্ডের বই তৈরি হলো; নাম- 'The International Jew'। প্রতিক্রিয়ায় ইহুদি লবি জবাব দিতে লাগল। আমেরিকা থেকে কয়েকদিনের ব্যবধানেই সব বই লাপাত্তা হলো। পত্রিকার বিরুদ্ধে সম্প্রিতি নষ্টের উস্কানির অভিযোগ উঠল। ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো তার পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই।

কিন্তু চাইলেই কি সব বন্ধ করে দেওয়া যায়? আশির দশকে আবার প্রকাশিত হলো বইটি। দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায় অনূদিত হলো। বিশ্বখ্যাত সেই বইটির বাংলা অনুবাদ 'সিক্রেটস অব জায়োনিজম'।
এটা একটা বোমা! যেটা ইহুদিদের ষড়যন্ত্রের বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।
মনে রাখতে হবে, সত্য যতই তিক্ত হোক না কেন,এটাই একমাত্র ওষুধ,যা পুরো মানবজাতিকে অশুভ শয়তানের বিরুদ্ধে এক করতে পারে।ইতিহাস বলে, ইহুদিরা সবচেয়ে বেশি ভয় পায় সত্যকে। তাদের ক্ষমতার ভিত্তি কেবল মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি।

প্রথম কয়েক অধ্যায় পড়ে বিশ্বাসই হচ্ছিলোনা যে আমরা ইহুদি শিকলে আটকা পড়ে আছি।।।শেষ অধ্যায় গুলা মনের সব অবিশ্বাসকে দূর করে দিয়েছে।।

যে দিন ইহুদিদের রাজকীয় ক্ষমতা নিউওয়ার্ক থেকে জেরুজালেম এ স্থানান্তরিত হবে সেদিন বুজতে হবে পৃথিবীর শেষ সময় ঘনিয়ে আসছে।

এতো সহজ অনুবাদ আমি কখনোই আশা করি নাই। অনুবাদককে এই অসাধারণ কাজের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

ইহুদিদের একদম শুরু থেকে যেসকল ষড়যন্ত্র আছে তার একটি সারাংশ এখানে তুলে ধরা হয়েছে। পাঠকমনে দিবে এটি চিন্তার খোরাক! 

সিক্রেটস অব জায়োনিজম বইটিতে আছে অসংখ্য রেফারেন্স। হেনরি ফোর্ড যেহেতু একজন খ্রিস্টান তাই বেইবেল এবং অন্যান্য রেফারেন্স বেশি এখানে। তবে সেই সাথে অমুসলিমদের জন্য বইটি বেশ সুপাঠ্য হবে। 

সিক্রেটস অব জায়োনিজম বইটি পড়ুন। জীবনের অনেক কিছুই এখনো জানা অজানা! যার কিছুটা পেয়ে যাবেন এই বইটিতে।আমার মত যারা ইহুদি জাতির সম্পর্কে কম জানেন, তারা এই বইয়ের প্রতি পৃষ্ঠায় চমকে উঠবেন সম্ভবত। সারাবিশ্বে ইহুদিরা কিভাবে সব কিছু তাদের করতলে এনে রেখছে তার একটা বিশ্লেষণধর্মী বই। দুনিয়ার অনেক আগের ইতিহাস থেকে তাদের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে। কেনই বা তারা আজীবন যাযাবর জাতি হয়ে আছে। দুনিয়ার বড় বড় ঘটনায় তাদের প্রভাব, ব্যাংক সৃষ্টিতে তাদের প্রভাব, বলশেভিক আন্দোলনে তাদের ষড়যন্ত্র, খাদ্যে ভেজাল মিশ্রিত করার সংস্কৃতি, আন্তর্জাতিক মিডিয়া কুক্ষিগত করা, নিউইয়র্কে নতুন জেরুজালেম তৈরি এসব কিছু এই বইতে চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। এবং সবচেয়ে বড় বিষয় তাদের ইসরাইল রাস্ট্র সৃষ্টির নীলনকশা সম্পর্কে বলা হয়েছে। ফুয়াদ আল আজাদ ভাই উনি এই বইয়ের ভাষান্তর করেছেন খুবই সুনিপুণ ভাবে, সেই কারনেই বইটা পড়তে এক মুহূর্ত বিরক্তি লাগে নি। উনি পাঠকের বোঝার সুবিধার্থে উনি নতুন কিছু তথ্য ও যোগ করেছেন। এক কথায় বইটি তাদের অবশ্যই পড়া উচিত যাদের conspiracy theory এর উপর ঝোঁক আছে।

আমেরিকার বিখ্যাত ফোর্ড মোটরগাড়ি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা মালিক হেনরি ফোর্ড। কোম্পানি পরিচালনা করতে গিয়ে তিনি তো চক্ষু চড়কগাছ! এ কী! ইহুদিদের জায়োনিষ্ট জাল অক্টোপাসের মতো ঘিরে ধরেছে পৃথিবীকে!
.
ফোর্ড ১৯২০ সালে শুরু করলেন নিজের পত্রিকা ‘দ্য ডিয়ারবর্ন ইনডিপেন্ডেন্ট’। সেখানে ৯১ পর্বের কলামে ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরলেন ইহুদি জাল ও নেটওয়ার্ক। বিশ্বব্যাপী তুমুল হইচই শুরু হলো। জায়োনিষ্ট মুখোশ উন্মোচিত হলে আমেরিকান ব্যবসায়ীর কলমে। ইতোমধ্যে ফোর্ড-এর কলামগুলো নিয়ে চার খণ্ডের বই তৈরি হলো; নাম- ‘The International Jew’। প্রতিক্রিয়ায় ইহুদি লবি জবাব দিতে লাগল। আমেরিকা থেকে কয়েকদিনের ব্যবধানেই সব বই লাপাত্তা হলো। পত্রিকার বিরুদ্ধে সম্প্রিতি নষ্টের উস্কানির অভিযোগ উঠল। ১৯২৭ সালে বন্ধ করে দেওয়া হলো তার পত্রিকা এবং আলোচিত এই বই।
.
কিন্তু চাইলেই কি সব বন্ধ করে দেওয়া যায়? আশির দশকে আবার প্রকাশিত হলো বইটি। দুনিয়াব্যাপী ২৩টি ভাষায় অনূদিত হলো। বিশ্বখ্যাত সেই বইটির বাংলা অনুবাদ ‘সিক্রেটস অব জায়োনিজম’। অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মেধাবী মুখ ফুয়াদ আল আজাদ। শিহরণ জাগানিয়া বইটি সংগ্রহ করার সময় এখনই।

এই ধরনের বিষয় জানতে চাইলে পড়ুন -
সিক্রেটস অব জায়োনিজম
লেখক - হেনরি ফোর্ড PDF Format Link

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ